পাকিস্তানে আজ (১১ মে) পালিত হচ্ছে ‘শোকরিয়া দিবস’, যার পেছনে রয়েছে ভারতের সাম্প্রতিক আগ্রাসনের জবাবে চালানো ‘অপারেশন বুনইয়ানুম মারসুস’-এর সফল প্রতিরোধ। দেশটির প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ এই দিনটি পালনের ঘোষণা দেন পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীর "অতুলনীয় সাহসিকতা", জাতীয় ঐক্য, এবং আল্লাহর রহমতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে।
এ ধরনের শোকরিয়া দিবস মূলত পাকিস্তানের সামরিক ও রাজনৈতিক বার্তা জোরালো করার একটি প্রতীকী প্রয়াস। এর মাধ্যমে সরকার জনসমর্থন বাড়ানোর পাশাপাশি নিজেদের শক্তিশালী প্রতিরক্ষার বার্তাও দিতে চায়—বিশেষ করে এমন এক সময়ে, যখন ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা সামরিক সংঘর্ষে রূপ নিচ্ছে এবং আন্তর্জাতিকভাবে নজর কাড়ছে।
‘অপারেশন বুনইয়ানুম মারসুস’ নামটি আরবি শব্দগুচ্ছ থেকে নেওয়া, যার অর্থ দাঁড়ায় "দৃঢ় প্রাচীরের মতো গঠিত অভিযান"—যা সামরিকভাবে প্রতিরোধ, ঐক্য এবং আধ্যাত্মিক বিশ্বাসের প্রতীক হিসেবেই উপস্থাপন করা হয়েছে।